“His name, his associations, his place, the persons he talked with, the things he touched, are all sacred to me, as they belong to my Beloved. I live, move and have my being, and I talk and smile, because my Lord is pleased with it. I cannot be miserable because he never likes it. Even if any misery comes, I must rejoice, as it is a special gift from my Beloved. It is not the “I” of the body that suffers, but “I” of the most-Beloved. I cannot hate others because he never hates them. It is for his sake my mind spontaneously flows towards other; every creature on earth belongs to Him, I am His, so are they mine. He is my Lord, my master, the very pupil of my eye, the smile on my lips, the very blood that courses through my veins, the heart of my heart, the very pith and marrow of my bones: I am His, entirely, absolutely.”
পূজ্যপাদ শ্রীশ্রীস্বামী বিবেকানন্দজী মহারাজের পুণ্যকীর্ত্তির বিষয় প্রথম আমি আরা সহরে এক পাঠাগারে জনৈক প্রধান উকিলের মুখে শুনি যে, একজন বাঙ্গালী যুবক সন্ন্যাসী আমেরিকার সিকাগো (Chicago) নগরে ধর্ম্ম মহাসভায় হিন্দু ধর্ম্মের প্রাচীনত্ব ও শ্রেষ্ঠত্ব প্রতিপাদন করিয়াছেন, এবং তথায় বহুশত পৃথিবীস্থ ধর্ম্মযাজক ও পণ্ডিতমণ্ডলীর মধ্যে ইহাও প্রমাণ করিয়াছেন ষে সমস্ত প্রধান ধর্ম্মসমূহ এই সনাতন ধর্ম্ম হইতে উৎপন্ন হইয়াছে। ইহা শ্রবণে আমি অত্যন্ত আনন্দলাভ করিলাম এবং আমার মনে হইল যে, আমার যেন কেহ পরম আত্মীয় এরূপ যশোলাভ করিয়াছেন।
সাধু মহাপুরুষদিগের মুখে শুনিতে পাই যে, পূর্ব্ব জন্মান্তরিক সম্পর্ক মনুষ্যের মধ্যে সুষুপ্ত অবস্থার প্রথিত থাকে, এবং কোন কালে উক্ত প্রসঙ্গ উঠিলে সেই সুষুপ্ত ভাব জাগ্রত হইবার চেষ্টা করে এবং অস্পষ্ট-বিস্পষ্টরূপ ধারণ করিয়া অর্দ্ধোচ্ছ্বাস ভাবে প্রতীয়মান হয়। এ বিষয় শাস্ত্রকারগণ এমন কি মহাকবি কালিদাসও শকুন্তলাতে হংসপদিকার গীত শ্রবণে দুষ্মন্তের ভাবান্তর প্রভৃতি অনেক বিষয় বর্ণনা করিয়াছেন। কিন্তু কি কারণে ইহা উদ্ভুত হয় তাহার বিচার এস্থল নহে। কেবল মাত্র ইহা বুঝিতে পারিলাম যে, “প্রিয়মত্যন্তবিলুপ্ত-দর্শনম্” সহসা দর্শন পথে উপস্থিত হইলে যেরূপ যুগপৎ আনন্দ ও হর্ষ হৃদয়ে উপস্থিত হয় আমারও স্বামিজীর বিষয় শ্রবণে তদ্রূপ হইয়াছিল।